যে কোন উপায়ে বন্যপ্রাণী ও মানুষের দন্দ্ব নিরসন করতে হবে। মানুষ ও প্রাণী এক জায়গায বসবাস করতে পারেনা। যেখানে বন্য প্রাণীর বিচরণ সেখানে মানুষ বসবাস করতে পারে না। বন্য প্রাণী ও মানুষ এক জায়গায় থাকার কারণে অনেক সময় প্রাণীর হাতে মানুষ আর মানুষের হাতে প্রাণী মারা যাচ্ছে। প্রাকৃতিক পরিবেশ ও প্রাণী সম্পদক বিলুপ্ত হলে আগামীতে দেশের অবস্থা কি হবে তা বলা যাচ্ছে না। যেখানে গাছ নেই সেখানে লেগে আছে দূর্য়োগ মহামারি। এর বিপরীত কিছু করতে না পারলে দেশের মানুষ ছাড়াও প্রকৃতিক পরিবেশ ধ্বংস হলে বিলুপ্ত হবে পশু পাখি। তিনি আরো বলেন, বন বিভাগের জায়গায় ইটভাটা, বসত বাড়ির বিদ্যুৎ সংয়োগ বন্ধ করে দিতে হবে। বন্যা প্রাণীরা কোন বাাঁধাহীন ভাবে বিচরণ করার সুযোগ করে দিতে হবে। গতকাল চট্টগ্রাম বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের আওতায় চকরিয়া ডুলাহাজারাস্থ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাফারী পার্কের হল রুমে বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ,ও আবাস স্থল উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধিমালা বিষয়ক স্বল্প মেয়াদী ১০দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বন সংরক্ষক বিভাগের সাবেক উপ প্রধান সাবেক ড, তপন কুমার দে অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, চট্টগ্রাম চট্টগ্রাম বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা আবু নাসের মো: ইয়াছিন নেওয়াজের সভাপতিত্বে ও চকরিয়া ডুলাহাজারাস্থ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাফারী পার্কের তত্বাবধায়ক মো: মাজাহারুল ইসলাম চৌধুরীর পরিচালনায় স্বল্প মেয়াদী প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ইমাাম, গণমাধ্যমকর্মী, শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, পাক ও বিভিন্ন বন বিটের কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।##